শনির সাড়ে সাতি
শনির সাড়ে সাতি কি?
শনি পূর্ণ রাশিচক্র পরিভ্রমণ করার সময় প্রত্যেক রাশিতে একবার স্থিত হন। পূর্ণ রাশিচক্রকে প্রদক্ষিণ করতে শনিদেবের সময় লেগে যায় 30 বছর। সুতরাং সেই হিসাব অনুসারে বারোটি রাশির প্রত্যেক রাশিতে তিনি দুই বছর 6 মাস কাল স্থিত হন। এই পরিভ্রমণ কালে যে রাশিতে তিনি আড়াই বছরের জন্য স্থিত হন সেই রাশির দ্বিতীয় এবং 12 তম ঘরকেও শনি দ্বারা প্রভাবিত বলে ধরা হয়। যেমন 2012 সালের 4ঠা এপ্রিল শনিদেবের অবস্থান ছিল তুলা রাশিতে। অতএব 2য় ঘর বৃশ্চিক এবং দ্বাদশ ঘর অন্য এই দুই রাশিও শনি দ্বারা প্রভাবিত হবে বলে ধরতে হবে। সুতরাং রাশি হিসাবে কন্যা, তুলা এবং বৃশ্চিক এই তিন রাশিই শনির দ্বারা প্রভাবিত হবে। আর এই তিন রাশির যোগফল হল আড়াই বছর গুণিতক 3 রাশি অর্থাৎ সাড়ে সাত বছর। আর তাই একে বলা হয় সাড়ে সাতি।
শনির সাড়ে সাতিকে ভয় না করে জয় করুন :
মানুষ শনির নাম শুনলেই কেঁপে ওঠে, তার ওপর সাড়ে সাতি হলে তো কথাই নেই। বর্তমানকালে জ্যোতিষ শাস্ত্রে এই সাড়েসাতি নিয়ে একটু বেশিই চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে এবং মনে হয় এই নিয়ে মানুষের মনে একটা অমূলক ভীতিও বাসা বেধেছে। কারণ নিয়মানুসারে প্রত্যেক জাতক জাতিকার ক্ষেত্রেই একবার না একবার শনির দশা ভোগ হয়ে থাকে যদি সেই জাতকের অকাল মৃত্যু না হয়। পূর্ণ জীবনে একবার অন্তত শনির দশা অবশ্যই ভোগ করতে হয়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে প্রত্যেক মানুষের জন্ম ছকে শনির অবস্থান অনুযায়ী যদি তিনি জাতককে ভালো অথবা মন্দ দু'রকমের ফলই দান করেন, তাহলে সাড়ে সাতির ক্ষেত্রে যে তিনটি রাশিকে যুক্ত করে সাড়ে সাতি ঘটে তিনটি রাশির জাতকে শুধুই শনির মন্দ প্রভাবে পড়তে হবে এ কেমন কথা।
বর্তমানে শনির সাড়ে সাতি নিয়ে যেভাবে হৈচৈ করা হচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে শনিদেব যেন আলাদা একটা দপ্তর খুলেছেন যে দপ্তরে ভিন্নভাবে ভিন্ন অবস্থায় ভুতে পাওয়া মানুষের মত সাড়ে সাতিতে পড়া মানুষগুলোর ভিন্ন বিচার হবে। যেখানে তার মূল জন্মছকে শনিদেব কোথায় অবস্থান করছেন, সেই অবস্থানের ফলে অন্যান্য গ্রহদের সাথে তার পারস্পরিক সম্পর্ক কি হবে এবং সাড়ে সাতি শুরু হলে সেই রাশির জাতকের পক্ষে ভালো হবে না মন্দ হবে এসব কিছুর বিচার করার প্রয়োজন নেই। বিচার্য কথা হল একটাই, আর সেটা হলো - 'আপনার এখন সাড়ে সাতি চলছে অতএব আপনার এখন দুঃসময়', সুতরাং পারলে একটা রত্ন ধারণ করুন। এভাবে কি জ্যোতিষ বিচার আদৌ সঠিকভাবে হয়? তাই আমার মনে হয় সাড়েসাতি নিয়ে এত উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
প্রতিটি মানুষকে তার জীবনের কোনো না কোনো সময়ে শনির প্রভাব ভোগ করতেই হয়। যে জাতক বা জাতিকার ক্ষেত্রে শনি অশুভ তাকে শনির অশুভ ফল ভোগ করতে হবেই। কিন্তু যথার্থভাবে বিচার করলে দেখা যায় যে শুধু শনি নয় নক্ষত্রের কারনেও এই শুভ বা অশুভ ফল ভোগ করতে হয়। কারণ শনি তার পরিক্রমাকালীন অবস্থায় কোন নক্ষত্রে রয়েছেন এবং সেই নক্ষত্রের যিনি অধিপতি তার উপরেও এই ফলাফলের দায় অনেকটাই বর্তায়। কাজেই একা শনি যত নষ্টের মূল একথা একটা ভ্রান্ত ধারণা এবং অমূলক প্রচার ছাড়া আর কিছুই নয়।
প্রত্যেক বিরূপ গ্রহের অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করার জন্য প্রতিকার অবশ্যই আছে। কিন্তু সর্বপ্রথম যে বিষয়টির দিকে নজর দেওয়া একান্ত প্রয়োজন তা হলো গ্রহটি অন্যান্য কোন কোন গ্রহের সাথে যুক্ত এবং তার ফলাফল কি?অর্থাৎ অতি সূক্ষ্ম বিচার দ্বারা তা নির্ণয় করে তবেই প্রতিকার করলে সেই প্রতিকারে অশুভ প্রভাবকে যে প্রশমিত করা যেতে পারে তা বলাই বাহুল্য। গ্রহযোগ অর্থাৎ একই রাশিতে দুই বা ততোধিক গ্রহের অবস্থান জন্মছক বিচারের ক্ষেত্রে একটা বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এরপর আছে গ্রহদের দৃষ্টি বিনিময়, ক্ষেত্র বিনিময়, কেন্দ্রে-ত্রিকোণে গ্রহদের অবস্থান এবং মহাদশা অন্তর্দশা ইত্যাদিও মুখ্য বিচার্য বিষয়। তাই কোন গ্রহের শুভ বা অশুভ প্রভাব বিচারের ক্ষেত্রে শুধুই নির্দিষ্ট গ্রহটিকে ধরে বিচার করা সম্ভব নয়, সম্পূর্ণ জন্ম ছকের গ্রহদের একই সাথে বিচার করতে হবে।
কোন রাশির ওপর শনি এলে কোন কোন জন্ম রাশির জাতক জাতিকা শনির সাড়ে সাতিতে পড়বেন-
- শনি যখন গোচরে মীন, মেষ ও বৃষ রাশিতে অবস্থান করে তখন মেষ রাশির জাতক-জাতিকার উপর সাড়ে সাতির প্রভাব পড়ে।
- গোচরে শনি যখন মেষ , গ্রীষ্ম এবং মিথুন রাশিতে অবস্থান করেন তখন বৃষ রাশির জাতক-জাতিকারা সাড়েসাতি দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকেন।
- শনি যখন গোচরে বৃষ, মিথুন ও কর্কট রাশিতে অবস্থান করে তখন মিথুন রাশির জাতক-জাতিকার উপরে সাড়ে সাতির প্রভাব পড়ে।
- গোচরে শনি যখন মিথুন, কর্কট এবং সিংহ রাশিতে তখন কর্কট রাশির জাতক-জাতিকারা সাড়ে সাতির প্রভাব দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকেন।
- শনি যখন গোচরে কর্কট, সিংহ ও কন্যা রাশিতে অবস্থান করে তখন সিংহ রাশির জাতক-জাতিকার উপর সাড়ে সাতির প্রভাব পড়ে।
- সিংহ, কন্যা এবং তুলা রাশির উপরে শনির গোচর হলে কন্যা রাশির জাতক জাতিকার সাড়েসাতি ধরা হয়।
- কন্যা, তুলা ও বৃশ্চিক রাশিতে শনির গোচর হলে তুলা রাশির সাড়ে সাতি হয়।
- শনি যখন গোচরে তুলা, বৃশ্চিক এবং ধনু রাশিতে অবস্থান করে তখন বৃশ্চিক রাশির জাতকের উপরে সাড়ে সাতির প্রভাব পড়ে।
- বৃশ্চিক, ধনু এবং মকর রাশিতে শনির গোচর হলে ধনু রাশির সাড়ে সাতি হয়।
- শনি যখন গোচরে ধনু, মকর এবং কুম্ভ রাশিতে অবস্থান করে তখন মকর রাশির জাতক-জাতিকার উপরে সাড়ে সাতির প্রভাব পড়ে।
- মকর, কুম্ভ ও মীন রাশির গোচরে কুম্ভ রাশিতে সাড়ে সাতির প্রভাব হয়।
- কুম্ভ, মীন এবং মেষ রাশির শনির গোচরে মীন রাশির উপরে সাড়ে সাতির প্রভাব পড়ে।
জন্ম রাশি অনুযায়ী জাতক-জাতিকার উপর সাড়ে সাতির বিশেষ অশুভ সময়:
সাড়ে সাতির অশুভ অবস্থা কিন্তু সব রাশিতে পূর্ণ সময় ধরা হয় না। প্রত্যেক রাশিরই একটা নির্দিষ্ট সময় আছে যখন তীব্র সাড়ে সাতির প্রভাব পড়ে। সেই অনুসারে নিচে একটি তালিকা দেওয়া হল-
- মেষ রাশির সর্বাপেক্ষা অশুভ সময় সাড়ে সাতির মধ্যভাগ।
- বৃষ রাশির শুরুতেই ঘাতক বিবেচিত হয়।
- মিথুন রাশির মধ্যভাগে সাড়ে সাতি প্রবল অশুভ প্রভাব বিস্তার করে।
- কর্কট রাশির জাতক-জাতিকার পক্ষে মধ্য এবং শেষভাগ ঘাতক।
- সিংহ রাশির পক্ষে ঘাতক বিবেচিত হয় শুরু এবং মধ্যভাগে।
- কন্যা রাশির ক্ষেত্রে সর্বাপেক্ষা অশুভ বিবেচিত হয় সাড়ে সাতির শুরুতে।
- তুলা রাশির জাতক-জাতিকার শেষ ভাগ হলো ঘাতক সময়।
- বৃশ্চিক রাশির জাতক-জাতিকার মধ্য এবং শেষ ভাগ হল ঘাতক সময়।
- শুরু এবং মধ্যভাগ ঘাতক হয় ধনু রাশির ক্ষেত্রে।
- মকর রাশির ক্ষেত্রে মধ্যভাগ সর্বাপেক্ষা ঘাতক সময় হয়।
- কুম্ভ রাশির জাতক-জাতিকার উপরে সাড়ে সাতির কোন ঘাতক সময় নেই। এই রাশির জাতক-জাতিকার যদি শনি জন্ম ছকে শুভ অবস্থায় থাকেন, তাহলে এই রাশির জাতক-জাতিকার শুভ ফল লাভ হয়।
- মীন রাশির জাতকের শেষভাগ ঘাতক সময়।
কোন চরণে সনির সাড়ে সাতিতে কি ফল দেয়?
পূর্বেই শনির সাড়ে সাতির সময় কোন রাশির কোন ভাগে শনি ঘাতক হয় তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কিন্তু একটা বিষয় পরিষ্কার হওয়া দরকার যে এই ভাগ কিভাবে বিবেচিত হয় এবং সেই ভাগে তার ফল দান কিরূপ হয়?উপরের তালিকা অনুসারে যে রাশির যে সময়টা ঘাতক বলে বিবেচিত হয়েছে সেই সময়টা জাতকের কেমন যাবে তারি আলোচনা নিম্নে করা হইল।
শনির সাড়েসাতি কে তিনটি ভাগে বিচার করা হয়।
- প্রথম ভাগ - যে সমস্ত রাশির ক্ষেত্রে প্রথম ভাগকে ঘাতক বলে চিহ্নিত করা হয়েছে সেই সমস্ত জাতক জাতিকার ক্ষেত্রে এই সময়টাতে আয়ের থেকে ব্যয় বেশি হয়। অর্থের আমদানি থাকে কম। হঠাৎ ধন হানির কারণে জাতক-জাতিকাকে প্রচুর অসুবিধায় পড়তে হতে পারে। চোখের সমস্যা এবং স্বাস্থ্য সমস্যায় জাতকের হয়রানি হওয়ার সম্ভাবনা। এমনকি এই সময়টাতে মানসিক চাপ অনেকটা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- দ্বিতীয় ভাগ - যে সমস্ত রাশির ক্ষেত্রে দ্বিতীয় ভাগকে ঘাতক বলে চিহ্নিত করা হয়েছে সেই সমস্ত জাতক-জাতিকার ক্ষেত্রে এই সময়টাতে সম্পত্তির হানি, শত্রু ভয়, আর্থিক সমস্যা, আত্মীয়দের সাথে বিবাদ, ব্যবসায় বিফলতা, গৃহ থেকে দূরে থাকা, পারিবারিক সুখের অভাব এবং প্রচেষ্টা নিষ্ফল হওয়া ইত্যাদি ঘটার সম্ভাবনা থাকে।
- তৃতীয় ভাগ - যে সমস্ত রাশির ক্ষেত্রে তৃতীয় ভাগকে ঘাতক বলে চিহ্নিত করা হয়েছে সেই সমস্ত জাতক-জাতিকার ক্ষেত্রে এই সময়টাতে ব্যয়ের চাপ, অর্থের আমদানি এবং ব্যয় উভয়েই সমান, সুখের অভাব, অহেতুক ঝগড়া ঝামেলায় জড়িয়ে পড়া ইত্যাদি সূচিত হয়।দুটি ভাগে যে সমস্ত রাশির জাতকের ক্ষেত্রে শুভ-অশুভ ফলের কথা আলোচনা করা হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এই দুই ভাগে উপরোক্ত ফলাফল হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যায়।
শনির সাড়ে সাতিতে সমস্ত রাশির জাতক-জাতিকার শুধুই কি ক্ষতি হয়?
বর্তমানে সাড়েসাতি নিয়ে বিরূপ প্রচার এর ফলে স্বাভাবিক কারণেই মানুষের মনে একটা ভয় ভীতির সঞ্চার হচ্ছে। সাড়ে সাতিতে শুধুই ক্ষতি হয় এটা সত্য নয়। সাড়ে সাতির সময় শুভ অশুভ ফলাফল বিচার করতে গেলে অবশ্যই জাতক-জাতিকার জন্ম কুণ্ডলীতে শনির স্থিতি বিচার করা বিশেষ প্রয়োজন। কারণ জন্ম কুণ্ডলীতে শনির অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে যেমন অশুভ ফল দান করবে তেমন শুভ ফল দান করতে সক্ষম হয়।শনি শুধুই যে অশুভ তা নয় কোনো কোনো জাতককে তিনি রাজতুল্য ক্ষমতা দান করতে পারেন।
যেমন-কোন জাতকের জন্ম কুণ্ডলীতে শনি যদি ত্রিকোণ, তনুভাব, সহজভাব, ষষ্ঠ অথবা আয় ভাবের অধিপতি হয়ে মিত্র গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হয়ে জাতকের জন্ম কুণ্ডলীতে তৃতীয়, পঞ্চম, ষষ্ঠ, নবম ও একাদশে অবস্থান করে তবে এই অবস্থানে শনি জাতককে ধনী, বিত্তশালী, ঐশ্বর্যশালী এবং প্রভাবশালী করতে পারেন। জাতক প্রচুর ধনসম্পদশালী হয়।
আবার এই শনিই যদি জাতকের জন্ম কুণ্ডলীতে ধনভাব,জায়াভাব,নিধনভাব অথবা ব্যয়ভাবের অধিপতি হয়ে অশুভ গ্রহ দ্বারা দৃষ্ট হয়ে বা যুক্ত হয়ে পড়ে তবে সাড়ে সাতির সময় জাতকের সত্যই কষ্টের সূচনা হয়, কষ্টের মধ্যে দিন কাটে। কাজেই এর থেকে বোঝা যায় যে সাড়েসাতি মানে শুধু অশুভ নয়।
রাশি এবং ভাব অনুসারে সাড়েসাতির সহজ ও প্রভাবশালী প্রতিকার:
রাশি ও ভাব অনুসারে জাতক-জাতিকারা সাড়ে সাতির অশুভ প্রভাব কিভাবে প্রশমিত করতে পারবে তার কিছু সহজ পদ্ধতি নিচে দেওয়া হল। প্রথমে তিনটি ভাবে সাড়ে সাতির অবস্থান কালে কোন ভাবে কি পদ্ধতি অবলম্বন করলে সাড়ে সাতির প্রভাবকে প্রশমিত করা যায় সে সম্পর্কে আলোচনা করা হচ্ছে।
প্রথম ভাবে - সাড়ে সাতির প্রথম আড়াই বছর নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করলে অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করা যেতে পারে।
মেষ রাশির জাতক জাতিকার ক্ষেত্রে:
প্রথম ভাবে - সাড়ে সাতির প্রথম আড়াই বছর নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করলে সাড়ে সাতির প্রভাবকে প্রশমিত করা যেতে পারে।- নতুন মাটির পাত্রে সরিষার তেল নিয়ে শনিবার শনিবার প্রবাহিত জলে ভাসিয়ে দিলে প্রভাব প্রশমিত হয়।
- শনিবার মাংস মাছ খাওয়া উচিত নয়। এতে সুফল লাভ হয়।
- এই সাড়ে সাতি চলাকালীন মাদকদ্রব্য গ্রহণ না করিলে শুভ ফল প্রাপ্তি হয়।
- প্রত্যেক শনিবার শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে বা কালীমন্দিরে দান করতে পারলে প্রভাব প্রশমিত হয়।
- কোন খুশির খবর আসলে নোনতা জাতীয় খাবার মানুষের মধ্যে বিতরণ করলে প্রভাব প্রশমিত হয়।
- নিয়মিত গনেশ দেবতার পূজা, আরাধনা করলে এই সময়ের প্রভাবকে প্রশমিত করা যেতে পারে।
- কোন বিশেষ শুভ তিথিতে কুমারী কন্যার পূজা করলে এই প্রভাবকে প্রশমিত করা সম্ভব হয়।
- প্রত্যেক শনিবার বাঁদরকে কলা বা অন্য কোন খাবার দিলে প্রভাব প্রশমিত হয়।
- মঙ্গলবার সকালে স্নান করে শুদ্ধ বস্ত্র ধারণ করে হনুমান চালিশা পাঠ করতে পারলে প্রভাবকে প্রশমিত করা সম্ভব হতে পারে।
- ঘোড়ার নালের আংটি তৈরি করে ডান হাতের অনামিকায় ধারন করলে প্রভাব প্রশমিত হয়।
- বিউলির ডাল প্রতি শনিবার কিছুটা পরিমাণে নিয়ে প্রবাহিত জলে বা পুকুরে ফেলে দিতে হবে অথবা এমন জায়গায় ছড়িয়ে দিতে হবে যাতে পাখিতে খেয়ে যেতে পারে। এরূপ করিলে প্রভাব প্রশমিত হয়।
বৃৃৃষ রাশির জাতক জাতিকার ক্ষেত্রে:
প্রথম ভাবে - সাড়ে সাতির প্রথম আড়াই বছর নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করলে অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করা যেতে পারে।
- শনিবার দিন মাছ, মাংস না খাওয়াই শ্রেয়, এতে সুফল লাভ হয়।
- প্রতি সোমবার শিব লিঙ্গের মাথায় কাঁচা দুধ ঢেলে পূজা দিতে হবে।
- ঘোড়ার নালের আংটি তৈরি করিয়া ডান হাতের অনামিকায় ধারন করলে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- এইসময় মাদকদ্রব্য গ্রহণ না করলে শুভ ফল প্রাপ্তি হয়।
- প্রতি শনিবার শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে বা কালীমন্দিরে দান করতে পারলে প্রভাব প্রশমিত হয়।
- প্রতি শনিবার বটবৃক্ষে দুধ ঢাললে শুভ ফল লাভ হয়।
- প্রতি শনিবার বাঁদরকে বলা বা অন্য খাবার দিলে প্রভাব প্রশমিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- বট গাছের গোড়ার মাটি দুধে ভিজিয়ে কপালে তার তিলক পরলে এই প্রভাবকে প্রশমিত করা সম্ভবপর হয়।
- আটা দিয়ে মিষ্টি রুটি তৈরি করে কাল কুকুরকে খাওয়ালে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- ঘোড়ার নালের আংটি অনামিকায় ধারন করলে অশুভ প্রভাব দূরীভূত হয়।
- প্রত্যহ হনুমান চালিশা পাঠে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- প্রত্যেক মঙ্গলবার মেটে সিঁদুর হনুমান মন্দিরে দান করিলে প্রভাব প্রশমিত হয়।
- মঙ্গলবার হনুমান মন্দিরে হনুমান চালিশা দান করলে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
মিথুন রাশির জাতক জাতিকার ক্ষেত্রে :
প্রথম ভাবে - সাড়ে সাতির প্রথম আড়াই বছর নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করলে সাড়ে সাতির অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করা যেতে পারে।
- শুকনো নারকেল জলে প্রবাহিত করলে শুভ ফল প্রাপ্তি হয়।
- শুভ মুহূর্তে শনিবার দিন শনিদেবের পূজা করিয়া শনিযন্ত্রম ধারণ করলে অশুভ প্রভাব নাশ হয়।
- শুভ মুহূর্তে শনিবার দিন শনিবার শনিযন্ত্রম ধারণ করতে হবে।
- প্রত্যেক শনিবার শিবলিঙ্গে দুধ ঢাললে শুভ হবে।
- বট গাছের গোড়ার মাটি দুধে ভিজিয়ে কপালে তার তিলক করলে এই প্রভাব প্রশমিত করা সম্ভবপর হয়।
- প্রত্যহ হনুমান চালিশা পাঠ করতে হবে।
- শনিবার দিন মাদকদ্রব্য গ্রহণ সম্পূর্ণ বর্জনীয়।
- নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে তা ধারণ করতে হবে।
কর্কট রাশির জাতক জাতিকার ক্ষেত্রে :
প্রথম ভাবে - সাড়ে সাতির প্রথম আড়াই বছর নিচের পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করলে অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করা যেতে পারে।
- প্রতি সোমবার শিব লিঙ্গের মাথায় কাঁচা হলুদ ঢাললে শুভ ফল লাভ হবে।
- শনিবার শনিবার দুপুরে শিশুদের মিষ্টি হালুয়া খাওয়াতে হবে।
- শনিবার চারটি শুকনো নারকেল প্রবাহিত জলে ভাসিয়ে দিলে অথবা শনি বা কালীমন্দিরে তা দান করতে পারলে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে মাঝের আঙুলে ধারণ করিলে অশুভ প্রভাব দূরীভূত হয়।
- হনুমান মন্দিরে মেটে সিঁদুর দান করা।
- শনিবার মাংস খাওয়া বর্জনীয়।
- আটা দিয়ে মিষ্টি রুটি তৈরি করিয়া তিনটে কুকুরকে খাওয়ালে মঙ্গল হয়।
- শনিবার দিন এক শিশি সুরমা কোন নির্জন স্থানে পুঁতে দেওয়া অথবা জলে ভাসিয়ে দেওয়া।
- প্রত্যেকদিন হনুমান চালিশা পাঠ করা এবং শনি যন্ত্রম ধারণ করা।
- শনিবার 1 সিসি দেশী মদ প্রবাহিত জলে ঢেলে দেওয়া।
- নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে অনামিকায় ধারণ করা।
সিংহ রাশির জাতক জাতিকার ক্ষেত্রে :
প্রথম ভাবে - সাড়ে সাতির প্রথম আড়াই বছর নিচের পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করলে অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করা সম্ভব হতে পারে।
- নতুন মাটির পাত্রে সরিষার তেল নিয়ে প্রতি শনিবার প্রবাহিত জলে ভাসিয়ে দিলে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- শনিবার মাছ বা মাংস না খাওয়াই শ্রেয়। ইহাতে সুফল লাভ হয়।
- এই সময় মাদকদ্রব্য গ্রহণ না করলে শুভ ফল প্রাপ্তি হয়।
- প্রতি শনিবার মেওয়া বা শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে মা কালী মন্দিরে দান করতে পারলে প্রভাব প্রশমিত হয়।
- শনিবার শনিবার গনেশ দেবতার আরাধনা করা এবং দরিদ্রকে দান করা।
- কোন সামাজিক কারণে মিষ্টি জাতীয় দ্রব্য দান করা উচিত নয়।
- শনিবার আটটি আটার গুলি বানিয়ে জলে দিলে প্রভাব প্রশমিত হয়।
- নিয়মিত গনেশ দেবতার পূজা আরাধনা করলে এই সময়ের প্রভাবকে প্রশমিত করা যেতে পারে।
- শনিবার বা মঙ্গলবার সকালে স্নান করে সুবস্ত্র ধারণ করে হনুমান চালিশা পাঠ করিয়া মন্দিরের সিঁদুর দান করা।
- কালো বিউলির ডাল প্রতি শনিবার কিছুটা পরিমাণে নিয়ে প্রবাহিত জলে বা পুকুরে ফেলে দিতে হবে অথবা এমন জায়গায় ছড়িয়ে দিতে হবে যাতে পাখিতে খেয়ে যেতে পারে।
- কালো মহিষের পায়ের নালের আংটি তৈরি করে ধারন করলে প্রভাব প্রশমিত হয়।
কন্যা রাশির জাতক জাতিকার ক্ষেত্রে :
প্রথম ভাবে - সাড়ে সাতির প্রথম আড়াই বছর নিচের পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করলে অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করা যেতে পারে।
- শনিবার ভগবতী দুর্গার উপাসনা করা।
- প্রতি শনিবার কাককে গরম রুটি বানিয়ে খাওয়ানো।
- প্রত্যেক শনিবার কালী মন্দিরে পূজা ও দান করতে পারলে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- ঘোড়ার নালের আংটি তৈরি করে ডান হাতের অনামিকায় ধারণ করলে প্রভাব প্রশমিত হয়।
- মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র জপ করা।
- প্রতি শনিবার বটবৃক্ষে দুধ ঢাললে শুভ হবে।
- অন্ধ ব্যক্তিকে দান করা।
- শনিবার শুভ মুহূর্তে শনি যন্ত্রম ধারণ করা।
- শনিবার মাদকদ্রব্য গ্রহণ না করা।
- মহিষের পায়ের নালের আংটি ধারন করা।
- শনিবার এক সিসি দেশী মদ জলে ঢেলে দেওয়া।
- মঙ্গলবার হনুমান মন্দিরে হনুমান চালিশা দান করা।
তুলা রাশির জাতক জাতিকার ক্ষেত্রে :
প্রথম ভাবে - প্রথম আড়াই বছর সাড়েসাতি চলাকালীন নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করলে অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করা যেতে পারে।
- কালো ঘোড়ার নালের আংটি ধারন করা।
- কাককে নিয়মিত রুটি খাওয়ানো।
- শুকনো নারকেল জলে প্রবাহিত করলে অশুভ প্রভাব দূরীভূত হয়।
- নিয়মিত হনুমান চালিশা পাঠ করা।
- শনি যন্ত্রম ধারণ করা।
- কালো কুকুর বাড়িতে পোষা।
- বট গাছের গোড়ার মাটি ভিজিয়ে কপালে তিলক পরলে এই অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করা সম্ভবপর হয়।
- প্রত্যেক শনিবার শিবলিঙ্গে কাঁচা দুধ ঢালা।
- প্রত্যহ হনুমান চালিশা পাঠ করা।
- বিউলির ডাল প্রবাহিত জলে শনিবার দিন বিসর্জন দেওয়া।
বৃশ্চিক রাশির জাতক জাতিকার ক্ষেত্রে :
প্রথম ভাবে - প্রথম আড়াই বছর সাড়েসাতি চলাকালীন নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করে অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করা যেতে পারে।
- প্রত্যেক শনিবার মেওয়া বা শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে বা কালী মন্দিরে দান করতে পারলে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- শনিবার মাছ বা মাংস না খেলে সুফল লাভ হয়।
- এই সাড়েসাতি চলাকালীন মাদকদ্রব্য গ্রহণ না করলে শুভ ফল প্রাপ্ত হয়।
- নতুন মাটির পাত্রে সরিষার তেল শনিবার প্রবাহিত জলে ভাসিয়ে দিলে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- নিয়মিতভাবে গনেশ দেবতার পূজা আরাধনা করলে এই সাড়েসাতির অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করা যেতে পারে।
- প্রত্যেক মঙ্গলবার গনেশ দেবতার আরাধনা ও স্তোত্র পাঠ করা।
- মঙ্গলবার আটটি আটার গুলি বানিয়ে জলে দিলে প্রভাব কমে।
- শনিবার বা মঙ্গলবার সকালে স্নান করে শুদ্ধ বস্ত্র ধারণ করে হনুমান চালিশা পাঠ করে মন্দিরে মেটে সিঁদুর দান করা।
- কালো মহিষের পায়ের নালের আংটি তৈরি করে ধারন করলে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- কাল বিউলির ডাল প্রতি শনিবার কিছুটা পরিমাণে নিয়ে তাকে প্রবাহিত জলে বা পুকুরে ফেলে দিতে হবে অথবা এমন জায়গায় ছড়িয়ে দিতে হবে যাতে পাখিতে এসে খেয়ে যেতে পারে।
ধনু রাশির জাতক জাতিকার ক্ষেত্রে :
প্রথম ভাবে - সাড়ে সাতির প্রথম আড়াই বছর এই রাশির জাতক-জাতিকারা নিম্নলিখিত পদ্ধতি অবলম্বন করলে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- প্রত্যেক সোমবার শিব লিঙ্গের মাথায় কাঁচা দুধ ঢালা।
- প্রত্যেক শনিবার ব্রত করে হনুমানজীর পূজা করা।
- কুমারী কন্যার পূজা করা।
- প্রত্যেক শনিবার কালী মন্দিরে কালো আঙুর দান করতে পারলে প্রভাব প্রশমিত হয়।
- আটা দিয়ে গুলি তৈরি করে মাছকে খাওয়ালে শুভ হয়।
- প্রত্যেক শনিবার বটবৃক্ষে দুধ ঢাললে শুভ হবে।
- বট গাছের গোড়ার মাটি তুলে দুধে ভিজিয়ে কপালে তার তিলক করলে এই প্রভাবকে প্রশমিত করা সম্ভব হয়।
- নারকেল মালায় কালো তিল এবং গুড় ভরে জলে ভাসিয়ে দেওয়া।
- প্রত্যহ নিয়মিতভাবে হনুমান চালিশা পাঠ করা।
- ঘোড়ার নালের আংটি বানিয়ে অনামিকায় ধারণ করা।
- মঙ্গলবার হনুমান মন্দিরে হনুমান চালিশা দান করা।
- প্রত্যেক মঙ্গলবার মেটে সিঁদুর হনুমান মন্দিরে দান করা।
মকর রাশির জাতক জাতিকার ক্ষেত্রে :
প্রথম ভাবে - সাড়ে সাতির প্রথম আড়াই বৎসর নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করলে অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করা যেতে পারে।
- প্রতি সোমবার শিব লিঙ্গের মাথায় কাঁচা দুধ ঢালা।
- প্রত্যেক শনিবার দুপুরে শিশুদের মিষ্টি, হালুয়া খাওয়ানো।
- শনিবার চারটি শুকনো নারকেল প্রবাহিত জলে ভাসিয়ে দিলে অথবা কালীমন্দিরের দান করতে পারলে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- হনুমান মন্দিরে মেটে সিঁদুর দান করা।
- কালো কুকুর পোষা।
- আটা দিয়ে মিষ্টি রুটি তৈরি করে তিনটে কুকুরকে খাওয়ানো।
- শনিবার এক সিসি সুরমা কোন নির্জন স্থানে পৌঁছে দেওয়া বা ভাসিয়ে দেওয়া।
- প্রত্যহ হনুমান চালিশা পাঠ করা ও শনি যন্ত্রম ধারণ করা।
- শনিবার এক সিসি দেশী মদ প্রবাহিত জলে ঢেলে দেওয়া।
- নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে অনামিকায় ধারণ করা।
কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকার ক্ষেত্রে :
প্রথম ভাবে - প্রথম আড়াই বছর সাড়ে সাতি চলাকালীন নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করলে অশুভ প্রভাবকে প্রশমিত করা যেতে পারে।
- শনিবার মাছ মাংস না খাওয়া।
- হনুমানজির মন্দিরে মেটে সিঁদুর দান করা।
- শনিবার দিন এক সিসি সুরমা কোন নির্জন স্থানে পুঁতে দেওয়া।
- আটা দিয়ে রুটি তৈরি করে তিনটে কুকুরকে খাওয়ালে শুভ ফল লাভ হয়।
- প্রতি শনিবার হনুমানজির পূজা করা।
- কুমারী কন্যার পূজা করা।
- প্রত্যেক শনিবার কালীমন্দিরে কাল আঙ্গুর দান করলে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- প্রত্যেক সোমবার শিব লিঙ্গের মাথায় কাঁচা দুধ ঢালা।
- প্রত্যহ হনুমান চালিশা পাঠ করা ও শুভ মুহূর্তে শনি যন্ত্রম ধারণ করা।
- শনিবার দিন এক সিসি দেশী মদ প্রবাহিত জলে ঢেলে দেওয়া।
- প্রত্যেক শনিবার ব্রত করে হনুমানজীর পূজা করা।
- নৌকার পেরেক দিয়ে আংটি বানিয়ে ধারণ করা।
মীন রাশির জাতক-জাতিকার ক্ষেত্রে :
প্রথম ভাবে - প্রথম আড়াই বছর সাড়েসাতি চলাকালীন নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করলে অশুভ প্রভাব দূরীভূত হয়।
- প্রত্যেক মঙ্গলবার নারকেল দান করা।
- শনিবার শনিবার কাঁচা বাদাম দান করা।
- প্রত্যেক শনিবার মেওয়া বা শুকনো নারকেল শনি মন্দিরে বা কালীমন্দিরে দান করা।
- নিয়মিত গনেশ দেবতার পূজা আরাধনা করলে এই প্রভাবকে প্রশমিত করা সম্ভবপর হয়।
- খালি পায়ে মন্দিরে পূজা দিতে গেলে শুভ ফল লাভ হয়।
- কোন বিশেষ শুভ তিথিতে কুমারী কন্যার পূজা করলে অশুভ প্রভাব নাশ হয়।
- প্রত্যেক শনিবার কমপক্ষে তিনটে কালো কুকুরকে রুটি খাওয়ানো।
- মঙ্গলবার সকালে স্নান করে শুদ্ধ বস্ত্র ধারণ করে হনুমান চালিশা পাঠ করতে পারলে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- ঘোড়ার নালের আংটি তৈরি করিয়ে ডান হাতের অনামিকায় ধারণ করলে অশুভ প্রভাব প্রশমিত হয়।
- প্রত্যেক শনিবার কিছুটা পরিমান বিউলির ডাল প্রবাহিত জলে বা পুকুরে ফেলে দিতে হবে অথবা এমন জায়গায় ছড়িয়ে দিতে হবে যাতে পাখিরা এসে খেয়ে যেতে পারে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন